সর্বশেষঃ
সাবেক ১২ মন্ত্রীসহ ১৪ জনকে আজ হাজির করা হচ্ছে ট্রাইব্যুনালে দীপু মনির সুপারিশে মাউশিতে তিন হাজার পদায়ন মির্জা ফখরুলের ভাষায়: স্বাধীনতার শত্রুরা আবারো মাথাচাড়া দিতে চায় আ.লীগ বিনা শর্তে ক্ষমা চেয়েছিল ১৯৯৬ সালে: জামায়াতের আমিরের বিস্তৃত মন্তব্য নাহিদ ইসলাম: একাত্তর ও চব্বিশের দালালদের বিরুদ্ধে 우리는 একাত্ম তারেক রহমান বললেন, ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরব ইনশাআল্লাহ তারেক রহমানের অনুরোধ: আসবেন না এয়ারপোর্টে বিদায় দিতে ইনুর বৈধতা চেয়ে টেলিভিশনে সরাসরি বিচার সম্প্রচারের আবেদন ইইউ পর্যবেক্ষণে নিয়োজিত বাংলাদেশে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ইসির আমন্ত্রণ, টিভি টক শোতে সকল প্রার্থীর সমান সুযোগ নিশ্চিতের দাবি আন্দোলন চালিয়ে ভাতার দাবিতে অবরুদ্ধ করা অর্থ উপদেষ্টাকে, ১৪ কর্মকর্তা বরখাস্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের আরও তিন হত্যা মামলায় জামিন স্বীকৃতি
বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারের বেশি

বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারের বেশি

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারও বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ৩১ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। বুধবার দিনশেষে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের গ্রস রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩১.৩৩ বিলিয়ন ডলার। একই সময়ে, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) এর হিসাব পদ্ধতি বিপিএম৬ অনুযায়ী রিজার্ভের পরিমাণ হয়েছে ২৬.৩১ বিলিয়ন ডলার।

এর আগে গত রোববার দেশের রিজার্ভ ছিল ৩০.৮৬ বিলিয়ন গ্রস রিজার্ভ এবং বিপিএম৬ অনুযায়ী ২৫.৮৭ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংক এ সব তথ্য প্রকাশ করেছে।

গত জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে, বাংলাদেশ এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়ন (আকু) এর মাধ্যমে ২.০২ বিলিয়ন ডলার পরিশোধ করার পর, দেশের রিজার্ভ কমে যায় এবং গ্রস রিজার্ভ পৌঁছায় ২৯.৫৩ বিলিয়নে। বিপিএম৬ অনুসারে, এই সময়ে রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ২৪.৫৬ বিলিয়ন ডলার।

অপরদিকে, রেমিট্যান্সের প্রাধান্যসূচক প্রবৃদ্ধি, রপ্তানি আয় বৃদ্ধি এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার ঋণের কারণে, জুন মাসের শেষে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ পুনরায় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩১.৭২ বিলিয়ন ডলারে, যা দীর্ঘ ২৮ মাসে সর্বোচ্চ স্তর। এর আগে, মার্চের শুরুতে রিজার্ভ ছিল ৩২ বিলিয়ন ডলার থেকে কমে গিয়েছিল। জুনের শেষে, বিপিএম৬ অনুযায়ী রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ২৬.৬৯ বিলিয়ন ডলার, যা ২০২৩ সালের জুনে ছিল ২৪.৭৫ বিলিয়ন ডলার।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশের ইতিহাসে ২০২১ সালে আগস্টে রেকর্ড পরিমাণ এই মুদ্রার রিজার্ভ crossing ৪৮ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছিল। তবে এরপর ধারাবাহিকভাবে কমতে শুরু করে। ২০২৩ সালের জুলাই শেষে, এই রিজার্ভ ২০.৪৮ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে। সরকার পতনের পর থেকে, অর্থ পাচার কঠোর নিয়ন্ত্রণের ফলে ডলার প্রবাহ বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষ করে, হুন্ডির ব্যাপক হ্রাসের কারণে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রবাসী আয় প্রায় ২৭ শতাংশ বাড়িয়ে, ৩০.৩৩ বিলিয়ন ডলার হয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY Shipon tech bd